জেনোয়াতে মোরান্ডি সেতু ভেঙে পড়ার তদন্তে মোড়। জন্য জন ক্যাসেলুচি, জানুয়ারী 2019 পর্যন্ত অটোস্ট্রেডের প্রাক্তন সিইও, যখন তাকে 13 মিলিয়ন ইউরোর কাছাকাছি পরিমাণে বর্জন করা হয়েছিল এবং রবার্তো টোমাসি দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল, তখন গৃহবন্দি করা হয়েছিল। গার্ডিয়া ডি ফিনাঞ্জার সৈন্যরা ভোরবেলা ম্যানেজারকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা অবহিত করেছিল: কারাগারের আদেশটি লিগুরিয়ার রাজধানী আদালতের দ্বারা স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পাবলিক প্রসিকিউটর অফিসের অনুরোধে যা স্পষ্টতই প্রাক্তন অ্যাস্পি নম্বর এক এবং অন্য পাঁচজনকে বিতর্কিত করেছিল। শীর্ষ পরিচালকদের পরিবহন নিরাপত্তা আক্রমণ এবং পাবলিক সরবরাহে জালিয়াতির অপরাধ.
মূলত, তদন্তকারীদের মতে, Castellucci, পতন এবং 43 জন গণহত্যার জন্য সন্দেহভাজনদের প্রথম যেটি 14 আগস্ট 2018 এ হয়েছিল, দুই বছর পরে তিনি ছাড়পত্রের বর্তমান পরিচালকদের সাথে খুব ঘনিষ্ঠ এবং এমনকি "পেশাদার" সম্পর্ক বজায় রাখতেন, বিচ্ছিন্নতার ঝুঁকিতে বিবেচিত শব্দ-শোষণকারী বাধাগুলি প্রতিস্থাপন করার জন্য ক্রিয়াকলাপগুলিকে ধীর করে দিয়েছিলেন। পুরো ইতালীয় মোটরওয়ে নেটওয়ার্ক। জড়িত অন্য পাঁচজন ম্যানেজার হলেন: মিশেল ডনফেরি মিটেলি - রক্ষণাবেক্ষণের প্রাক্তন পরিচালক - এবং পাওলো বার্টি, গত বছর পর্যন্ত অপারেশনের প্রধান, দুজনেই গৃহবন্দী. অন্য তিনজন নির্বাহীর জন্য নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেওয়া হয়েছে: জেনোয়ার প্রথম বিভাগের প্রাক্তন পরিচালক স্টেফানো মারিগ্লিয়ানিকে অন্য পদে মিলানে স্থানান্তর করা হয়েছে; পাওলো স্ট্রাজুল্লো, পরিকল্পিত সংস্কারের প্রধান এবং ম্যাসিমো মিলিয়ানি।
ক্যাটেলুচি এবং অন্যান্য অ্যাস্পি নেতাদের জন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থার দিকে তদন্তকারীদের নেতৃত্ব দেওয়া হল অ্যান্টি-নোইজ বাধা সংক্রান্ত মোরান্ডি সেতুর তদন্তের গভীর অধ্যয়ন। তদন্তের লাইন হাইলাইট করা হবে "পর্যাপ্ত প্রতিস্থাপন এবং নিরাপত্তা কাজ চালানোর ইচ্ছা, কিছু অনুপযুক্ত এবং অ-রেজোলিউশন অস্থায়ী ব্যবস্থার মাধ্যমে এই বাধ্যবাধকতাকে বাধা দেওয়া। এ কারণেই রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রতারণার সূত্রপাত হয়। ম্যাজিস্ট্রেটদের জন্য, প্রাক্তন সিইও এবং অন্যান্য ম্যানেজাররা "কিছু বাধার ত্রুটি এবং তাদের বিপদ সম্পর্কে জানতেন"। স্টক এক্সচেঞ্জে Castellucci এর গ্রেপ্তারের প্রতিক্রিয়া অবিলম্বে, যেখানে আটলান্টিয়ার স্টক ডুবে গেছে, মধ্য সকালের মধ্যে প্রায় 5% হারায়, শেয়ার প্রতি 15 ইউরোর নিচে। এখনও রাজনৈতিক বিশ্ব থেকে কোনও প্রতিক্রিয়া নেই, যদিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ বাড়ছে।
