এডিসন আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ব্যক্তিদের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট পুনরায় চালু করে। এর অতিথি এডিসন ওপেন 4EXPO এটা প্রফেসর জোয়েল মোকির, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের। অত্যন্ত সারগ্রাহী ব্যক্তিত্ব, অর্থনীতি এবং অর্থনৈতিক ইতিহাস, শিল্প ও বিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং কাউন্টার-কারেন্ট বুদ্ধিজীবী যিনি সহকর্মীদের উপর কোনও আক্রমণ করতে ছাড়েন না, তার মতে, বাস্তবতা দ্বারা পুরানো বিশ্লেষণাত্মক যন্ত্রের মাধ্যমে বিশ্বকে দেখার জন্য দোষী।
মোকির, সম্মেলনের সময় "বৈজ্ঞানিক বিপ্লব কি এমন কিছু যা অতীতের অন্তর্গত?", প্রযুক্তিগত অগ্রগতি আমাদের সকলের জীবনে যে মহান পরিবর্তন আনছে তার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। অ-পরিমাপযোগ্য সুবিধা, যা জিডিপির গণনায় অন্তর্ভুক্ত নয়, "একটি পরামিতি যা ইস্পাত এবং গম দিয়ে তৈরি একটি বাস্তবতা ব্যাখ্যা করার জন্য অভিযোজিত হয়"। অধ্যাপক অর্থনীতিবিদদের যুক্তি খণ্ডন করেছেন যে নতুন প্রজন্ম তাদের পিতার চেয়ে ধনী হবে না এবং XNUMX শতকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বন্ধ হয়ে গেছে।
যে জিনিসগুলি মোটেই এরকম নয়, মোকির যুক্তি দেন, ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়। 800 শতকের আগে প্রবৃদ্ধি কতটা ধীর ছিল এবং বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের অগ্রগতিতে কতটা নতুন প্রযুক্তিগত সমাধান অবদান রেখেছে তা ভেবে দেখুন। অপটিক্সের উন্নতির মতো, যা অণুবীক্ষণ যন্ত্র তৈরি এবং ব্যাকটেরিয়া ও কোষের অধ্যয়নের অনুমতি দেয়, চিকিৎসা ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট প্রতিক্রিয়া সহ; ভোল্টার ব্যাটারি আবিষ্কার যা রসায়নে অগ্রিম জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করেছিল; সমাজের বিরাজমান ডিজিটাইজেশন পর্যন্ত এবং কোয়ান্টাম কম্পিউটার যা বিপুল সংখ্যক ডেটা প্রক্রিয়া করে, তা সে আণবিক জেনেটিক্স, ন্যানোটেকনোলজি বা মধ্যযুগীয় কবিতা, বা স্মার্টফোন এবং অ্যাপ যা অস্তিত্বকে সহজ করে তোলে।
বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির মধ্যে ক্রমাগত মিথস্ক্রিয়া, Mokyr ব্যাখ্যা করে, জীবনের গুণমান এবং প্রত্যাশার উন্নতি অব্যাহত রাখে। "অর্থনীতি নিজেকে হেডওয়াইন্ডের মুখোমুখি হতে পারে, - অধ্যাপক বলেছেন - কিন্তু৷ যে বাতাস প্রযুক্তিকে চালিত করে তা টর্নেডোর মতো", বিঘ্নকারী এবং অপ্রতিরোধ্য। এবং স্বতঃসিদ্ধ হিসাবে নির্দেশ করে: যেখানে প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞান অগ্রসর হয়, অর্থনীতিও বৃদ্ধি পায়। "আমাদের সময় এমন পেশা তৈরি করেছে যা আমাদের দাদা-দাদিদের কাছে অদ্ভুত লাগত: কম্পিউটার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ থেকে শুরু করে গেম ডিজাইনার, প্রাণী মনোবিজ্ঞানী, কিন্তু আমাদের পরিবর্তনগুলি স্বীকার করতে হবে। কল্পনার অভাবই হতাশাবাদকে প্ররোচিত করে”।
