ফেডারেল নির্বাচনের জন্য ভোটের এক সপ্তাহ পরে, এটি এখনও অনিশ্চিত যে কোন সংখ্যাগরিষ্ঠতার সাথে জার্মান চ্যান্সেলর, অ্যাঞ্জেলা মার্কেল, বুন্দেস্তাগ দ্বারা তার তৃতীয় পুনর্নিযুক্তি পাবেন। আজ অবধি, শুধুমাত্র দুটি সম্ভাব্য জোট, একটি বাস্তুশাস্ত্রবিদদের সাথে বা একটি সামাজিক গণতন্ত্রীদের সাথে, এখনও অনেক দূরে বলে মনে হচ্ছে। কিন্তু সময় টাইট. অক্টোবরের শেষের দিকে নতুন বুন্দেস্ট্যাগ আহ্বান করতে হবে এবং ততক্ষণে নতুন জোটকে প্রস্তুত হতে হবে।
আজ অবধি, সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, যারা পক্ষে এবং বিপক্ষে তাদের মধ্যে বিভক্ত, দ্বিধাগ্রস্ত রয়ে গেছে এবং আলোচনায় আলোচিত প্রতিটি একক পয়েন্টে পার্টির ভিত্তির জড়িত থাকার শর্ত হিসাবে সেট করেছে। সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটদের উদ্বিগ্ন মন 2005-2009 আইনসভার দিকে ফিরে যায়, যেখানে SPD ভোটে ভেঙে পড়ে এবং শেষ পর্যন্ত রক্ষণশীলদের সাথে একত্রে অজনপ্রিয় পদক্ষেপ যেমন ভ্যাটের হার বৃদ্ধি এবং অবসরের বয়স 67 বছর বাড়ানো।
চ্যান্সেলারি প্রার্থী পিয়ার স্টেইনব্রুকের দলের নেতৃত্ব থেকে প্রত্যাহার করার পরে, ফেডারেল নেতারা সর্বসম্মতিক্রমে বিরোধীদের সাথে একটি প্রাথমিক বৈঠকের জন্য তাদের প্রাপ্যতা প্রদান করেছেন যাতে সম্ভাব্যতা যাচাই করার জন্য প্রকৃত আলোচনা শুরু করা যেতে পারে। জোট কর্মসূচি। অর্থমন্ত্রী, উলফগ্যাং শুবল সহ কিছু খ্রিস্টান ডেমোক্র্যাট সমর্থক ইতিমধ্যেই একটি সমঝোতার অনুমান প্রকাশ করেছেন যার মধ্যে করের বোঝা বৃদ্ধি এবং বিশেষ করে সর্বোচ্চ প্রান্তিক আয়কর হারের ঊর্ধ্বমুখী সমন্বয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রস্তাবটি CDU/CSU-তে বিরোধপূর্ণ প্রতিক্রিয়ার ঝড় তুলেছে। বিশেষ করে, বাভারিয়ান খ্রিস্টান সোশ্যালিস্টরা, যারা ভোট থেকে বিশেষভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠেছিল, শ্রমমন্ত্রী উরসুলা ভন ডার লেইন এবং বুন্দেস্তাগ ভলকার কাউডারের নতুন গ্রুপ নেতা সহ বিভিন্ন খ্রিস্টান ডেমোক্র্যাট সমর্থকদের সাথে, একটি কোয়ালিশন চুক্তি অনুমোদন করতে স্পষ্টভাবে অস্বীকার করে। সব ধরনের কর বৃদ্ধির ব্যবস্থা করে। এটি প্রকৃতপক্ষে মিসেস মার্কেলের পার্টির প্রথম ভাঙা প্রতিশ্রুতি হবে, যেটি তার নির্বাচনী কর্মসূচিতে পরিবার এবং ব্যবসার জন্য কর বৃদ্ধি বাদ দিয়েছিল।
একটি তথ্য-গ্রাফিক যা রক্ষণশীল সংবাদপত্র ফ্রাঙ্কফুর্টার অ্যালজেমেইন জেইতুং-এ প্রকাশিত হয়েছিল, যে কোনও ক্ষেত্রেই সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট, খ্রিস্টান ডেমোক্র্যাট এবং খ্রিস্টান সোশ্যালিস্টদের মধ্যে মতপার্থক্যের আরও অনেক বিষয় রয়েছে বলে মনে হচ্ছে: ন্যূনতম মজুরি থেকে শুরু করে মায়েদের জন্য ভর্তুকি বাদ দেওয়া পর্যন্ত। যারা তাদের বাচ্চাদের কিন্ডারগার্টেন (তথাকথিত Betreuungsgeld) এ না পাঠিয়ে বাড়িতে লালন-পালন করতে চান। গ্রিনসের সাথে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোও জটিল বলে মনে হচ্ছে, যারা এখনকার প্রাক্তন নেতৃস্থানীয় প্রার্থী জুর্গেন ট্রিটিনের সাথে একটি সাক্ষাত্কার অনুসারে, পুনর্নবীকরণযোগ্য উত্সগুলিতে বৃহত্তর বিনিয়োগ, ন্যূনতম মজুরি, শিক্ষা ও গবেষণার জন্য সংস্থান বৃদ্ধি এবং অবশেষে, স্বাস্থ্য বীমা কোম্পানির আর্থিক সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম সকল জার্মান নাগরিকদের জন্য সর্বজনীন স্বাস্থ্য বীমা তৈরি করা।
সংক্ষেপে, সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট এবং ইকোলজিস্টরা কম র্যাডিকাল এজেন্ডায় পিছিয়ে পড়তে ইচ্ছুক বলে মনে হচ্ছে না, Cdu/Csu উদার ছায়াপথ থেকে আসা দুই মিলিয়নেরও বেশি ভোট হারাতে না দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। অন্য কথায়, একত্রিত হওয়ার পরিবর্তে, যে দলগুলিকে 2017 সাল পর্যন্ত একসাথে শাসন করতে সক্ষম হওয়া উচিত তারা আপাতত আলাদা হয়ে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
