ব্রেক্সিট, মে দ্বিতীয় চিন্তা আছে: "ইইউ নাগরিকদের জন্য কম সুরক্ষা"

এগিয়ে যাওয়ার বদলে, আলাপ - আলোচনা উপর Brexit পিছনে পদক্ষেপ নিতে থাকুন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ড থেরেসা মে বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নাগরিক যারা দেশটি ইউনিয়ন ছেড়ে যাওয়ার পর গ্রেট ব্রিটেনে আসবেন তাদের একই অধিকার থাকবে না যারা আগে এসেছেন। একটি অবস্থান যা সাম্প্রতিক মাসগুলিতে মে মাসের মধ্যে প্রাপ্ত অনেক আশ্বাসের বিরোধিতা করে, যিনি ব্রেক্সিটের পরে যুক্তরাজ্য-চীন সম্পর্ক রক্ষার জন্য একটি জোট গড়ার চেষ্টা করার জন্য বর্তমানে বেইজিং সফরে রয়েছেন।

নিশ্চিতভাবেই, এই বিষয়ে ইউরোপীয় কমিশনের অবস্থান খুবই ভিন্ন। ব্রাসেলস লন্ডনের কাছে স্বীকার করেছে একটি ক্রান্তিকাল 29 মার্চ 2019 (যেদিন ইইউ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রস্থান কার্যকর হবে) এবং 31 ডিসেম্বর 2020-এর মধ্যে। চুক্তির একটি অনুমান, তবে, সুনির্দিষ্টভাবে হল যে যুক্তরাজ্যে ইইউ নাগরিকদের অবস্থার একটিও পরিবর্তন হয় না , অন্তত রূপান্তর শেষ পর্যন্ত.

পরিবর্তে, কি অনুযায়ী গার্ডিয়ান আজ রিপোর্ট, মে সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে পরের বছর 29 মার্চের আগে কম সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, তারা সম্ভব হবে সামাজিক পরিষেবা অ্যাক্সেসের সীমাবদ্ধতা, অথবা একটি ভূমিকা বাধ্যতামূলক ওয়ার্ক পারমিট যারা দেশে বা এখনও সেখানে থাকতে চান তাদের জন্য আগমনে নিবন্ধন.

এটি অসম্ভাব্য যে ব্রাসেলস ডাউনিং স্ট্রিটের এক নম্বরের এই পরিবর্তনের প্রতিক্রিয়া ছাড়াই মেনে নেবে, কারণ ব্রিটিশ মাটিতে ইউরোপীয়দের অবস্থান আলোচনার একটি (কেন্দ্রীয়) পয়েন্ট যার উপর ইইউ সর্বদা নিজেকে অনিচ্ছুক দেখিয়েছে। আলোচনা করতে

প্রকৃতপক্ষে, বেলজিয়ামের উদারপন্থী গাই ভারহফস্ট্যাড, যিনি ব্রেক্সিট বিষয়ে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের কার্যক্রমের সমন্বয় সাধন করেন, তিনি শব্দগুলোকে ছোট করেননি: "ট্রানজিশন পিরিয়ডে নাগরিকদের অধিকার - তিনি বলেছিলেন - একটি অ-আলোচনাযোগ্য সমস্যা. আমরা কখনই মেনে নেব না যে কিছু ইউরোপীয় নাগরিকের সাথে পূর্বে যারা এসেছেন তাদের থেকে ভিন্নভাবে আচরণ করা হয়।"

এটা সম্ভব যে মে এর কারণে এই বিষয়ে কম নমনীয় হয়ে উঠেছে কনজারভেটিভ পার্টির মধ্যে দ্বন্দ্ব, যার মধ্যে চরমপন্থী উপাদান ব্রেক্সিটের আগে এবং পরে একটি স্পষ্ট বিচ্ছিন্নতার জন্য চাপ দেয়। সাম্প্রতিক বিতর্কটি কয়েকদিন আগে, যখন চ্যান্সেলর অফ এক্সচেকার, ফিলিপ হ্যামন্ড, ইইউ ছাড়ার পরে অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে "ন্যূনতম পার্থক্য" নিয়ে কথা বলেছিলেন, যারা "হার্ড ব্রেক্সিট" চান তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করে "