জুভে পরিবর্তন হলেও জয় অব্যাহত রয়েছে। সাংহাইয়ের পিচে জয়ের অভ্যাস না হারিয়েই নতুন মৌসুম শুরু করলেন বিয়ানকোনারী। নতুন স্বাক্ষরের যোগ্যতা: মান্দজুকিচ (68তম মিনিটে হেড) এবং দিবালার (73তম মিনিটে কার্যত পেনাল্টি স্পট থেকে স্টুরারোর একটি পাসে এবং পরে পোগবা থেকে) গোলগুলি তাদের সপ্তম ইতালিয়ান সুপার কাপ এনে দেয়। কোন ইতালীয় দল অনেক জিতেনি: মিলান থামে ছয়ে।
নতুন জুভকে কাজ করার জন্য অনেক কৌতূহল ছিল যারা পিরলো, ভিদাল এবং তেভেজের ক্যালিবার তিন চ্যাম্পিয়নকে হারিয়েছিল এবং যার মধ্যে চিয়েলিনি, খেদিরা এবং মোরাতার মতো তিনজন খ্যাতিমান আহত খেলোয়াড় ছিল কিন্তু ম্যাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রির কোচের নতুন দলটি স্বাভাবিকভাবেই অতিক্রম করেছিল। ব্যক্তিত্ব এটি প্রমাণ করে, অবিলম্বে মরসুমের প্রথম ট্রফি বাজেয়াপ্ত করে।
ল্যাজিও, যা গত বছরের চমৎকারের তুলনায় কার্যত অপরিবর্তিত রয়েছে, ম্যাচের প্রথম অংশটি সমান তালে খেলতে সক্ষম হয়েছিল কিন্তু, যখন তাপ এবং এখনও রুক্ষ প্রস্তুতির কারণে গতি কমে যায়, তখন তাদের সর্বোচ্চে হারতে হয়েছিল। বিয়ানকোনারির শ্রেণীর হার।
নবাগতরা কালো এবং সাদা ফ্রেমে খুব ভালভাবে ফিট করেছিল এবং প্রকৃতপক্ষে গোলগুলি তাদের ছিল কিন্তু জুভের ম্যান অফ দ্য ম্যাচ আবারও সর্বব্যাপী পোগবা ছিলেন, বোনুচ্চি, মার্চিসিও এবং স্টুরারো ঘনিষ্ঠভাবে অনুসরণ করেছিলেন।
ল্যাজিওতে সেরা ছিলেন ডাচম্যান ডি ভ্রিজ কিন্তু তা যথেষ্ট ছিল না। ছায়ায় নতুন অধিনায়ক বিগলিয়া, সম্ভবত তাকে চলে যাওয়ার গুজব দেখে বিরক্ত। নতুন বিয়ানকোসেলেস্টি, যারা শুধুমাত্র চূড়ান্ত অংশে প্রবেশ করেছিল, তাদের দাঁড়ানোর সুযোগ ছিল না। দুর্দান্ত কোচ পিওলি, যিনি অন্যান্য জিনিসগুলির মধ্যে ট্র্যাপের সময় জুভের খেলোয়াড় ছিলেন, এইভাবে নিজেকে কালো এবং সাদাদের বিরুদ্ধে আরেকটি পরাজয়ের জন্য নিজেকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল, যারা বেঞ্চে থাকার পর থেকে, তার কালো জানোয়ার হয়ে উঠেছে।
যাইহোক, Lazio অবিলম্বে Bayer Leverkusen এর ভয়ঙ্কর জার্মানদের বিরুদ্ধে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রিলিমিনারিগুলি কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করে এটি পূরণ করার সুযোগ পেয়েছিল।
