টাকা সুখ দেয়। এবং আরো, ভাল. একটি শান্তিপূর্ণ এবং সমস্যামুক্ত জীবনের "মূল্য" বৈজ্ঞানিকভাবে প্রকাশ করা একটি স্কন্দিয়া গ্রুপের স্টাডি সেন্টারের গবেষণা, আর্থিক পরিষেবার ক্ষেত্রে সক্রিয়: গড়ে, বিশ্বে, সাক্ষাত্কার নেওয়া 5 জনের মতে, বছরে 161 ডলার বা প্রায় 124 ইউরো লাগে. একটি মোটামুটি অত্যধিক পরিসংখ্যান, প্রদত্ত যে এটি পরীক্ষা করা দেশগুলির প্রতিটি ব্যক্তির গড় আয়ের চেয়ে 15 গুণ বেশি (আইএমএফের তথ্য অনুসারে বছরে 10.700 ডলার)।
কিন্তু যে সব হয় না। এছাড়াও এই গবেষণা অনুযায়ী, নিজেকে এমনকি ধনী সংজ্ঞায়িত করতে সক্ষম হতে, আপনাকে আরও শূন্য বাড়াতে হবে: 1,8 মিলিয়ন ডলার, বছরে প্রায় 1,4 মিলিয়ন ইউরো. যাইহোক, আরও কিছু সত্যিকারের বিস্ময় রয়েছে: সাম্প্রতিক বছরগুলোর বৈশ্বিক মন্দার অশান্তি সত্ত্বেও, অর্ধেকেরও বেশি (53%) ব্যক্তি মনে করেন যে তারা 2008 সালের আর্থিক সংকটের পরে অর্থনৈতিকভাবে আরও ধনী হয়ে উঠেছে। এবং, শোন, শোন, এটি আরও ধনী নাগরিক দেশ কম জন্য বসতি স্থাপন.
শুধু ভাবুন নিজেদেরকে সুখী মনে করার জন্য, জার্মানরা বছরে "কেবল" 66 হাজার ইউরো দিয়েও ভালো থাকবে. ফরাসি (87) এবং ব্রিটিশ (102) একটু বেশি দাবি করে, যখন অত্যন্ত ব্যয়বহুল উদীয়মান দেশগুলি আবিষ্কৃত হয় যেমন ব্রাজিল (110 ইউরো সুখের জন্য বছরে), কলম্বিয়া (109 ইউরো), পেরু (120) এবং সর্বোপরি মেক্সিকো, 142 ইউরোর সাথে বিশ্ব গড় থেকেও বেশি কিছু চিন্তা করার দরকার নেই। এটা ইতালি? বেশ একটি "স্বপ্নদর্শী", কেউ বলতে পারে. প্রকৃতপক্ষে, বেলপাইজে অন্য যেকোনো ইউরোপীয় রাজ্যের চেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে এবং স্বচ্ছ জার্মানরা যা উপযুক্ত বলে মনে করেন তার দ্বিগুণেরও বেশি: বছরে 135 হাজার ইউরো, বা সুনির্দিষ্টভাবে প্রতি মাসে 11.240 ইউরো. বিদেশে পালানোর জন্য জিনিসপত্র, এবং প্রকৃতপক্ষে স্ক্যান্ডিয়ার গবেষণা অনুসারে 54% লোক যারা সাক্ষাত্কারে অংশ নিয়েছিল (বিশ্বব্যাপী) তারা একটি ভিন্ন দেশে বসবাসের অনুমানকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবে: এর মধ্যে, ইতালীয়রা যে দায়ী তা বিশ্বাস করতে আমাদের সন্দেহ নেই এটা অনেক, এই moonshine দেওয়া.
অবশেষে, গবেষণাটি একটি পুরানো দিক প্রকাশ করে, যা এই পরিস্থিতিতেও অস্বীকার করা যায় না: লিঙ্গের মধ্যে অসমতা। মহিলাদের, আমরা জানি, আরও অর্থের প্রয়োজন: ব্রাজিলে, উদাহরণস্বরূপ, তারা পুরুষদের তুলনায় 55% বেশি চায়. ইতালিতে তারা কম দাম্ভিক: সম্ভবত তারা প্রবণতা বুঝতে পেরেছে, কিন্তু তারা এখনও পুরুষদের চেয়ে 11% বেশি চায়।
