ফ্রান্স টেলিকমের 35 জন কর্মচারী যারা 2000-এর শেষের দিকে আত্মহত্যা করেছিল, 2005 সালে কোম্পানির দ্বারা সিদ্ধান্ত নেওয়া একটি হিংসাত্মক পুনর্গঠন পরিকল্পনা অনুসরণ করে, যার মধ্যে 22.000টি কাটছাঁট অন্তর্ভুক্ত ছিল, সেই সিদ্ধান্তটি এসেছে যা ন্যায়বিচার দেয়। কর্মী. প্যারিসের আদালত "হর্সিলিমেন্ট নৈতিক" এর জন্য দোষী সাব্যস্ত করেছে, যাকে আজকে মবিং বলা হবে, তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিদিয়ের লোমবার্ডসহ ৭ জন ম্যানেজার, যিনি সর্বোচ্চ সাজা বা এক বছরের কারাদণ্ড পেয়েছেন (যার মধ্যে 4টি কার্যকর মাস এবং অন্য 8টি প্রবেশন সহ স্থগিত) এবং 15.000 ইউরো জরিমানা। একই শাস্তি তার ডেপুটি লুই-পিয়েরে ওয়েনেস এবং মানবসম্পদ বিভাগের তৎকালীন পরিচালক অলিভিয়ার বারবেরটের জন্য, যখন অন্য 4 জন নির্বাহীকে, শুধুমাত্র জটিলতার জন্য অভিযুক্ত, তাদের 4 মাস প্রবেশন এবং 5.000 ইউরো জরিমানা দেওয়া হয়েছিল।
লোমবার্ড ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন যে তিনি আপিল করবেন, কিন্তু ইতিমধ্যে বিচারক স্বীকার করেছেন, প্রসিকিউশনের অনুরোধ সম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করে, শীর্ষ ব্যবস্থাপনা সক্রিয়ভাবে কাজ করেছে, প্রমাণিত মানসিক চাপের মাধ্যমে, কর্মীদের "অস্থিতিশীল" করার জন্য যাতে তাদের প্রস্থান বিবেচনা করা যায় " স্বেচ্ছায় এবং প্রাকৃতিক"। চাপ সব মাধ্যমে নিজেদের উদ্ভাসিত জোরপূর্বক স্থানান্তর, অযৌক্তিক বেতন হ্রাস এবং পদত্যাগের আহ্বান জানিয়ে ইমেল. তাই প্রথম পদ্ধতিগত সত্য আবির্ভূত হয়েছে, 10 বছর পর, একটি খুব ভারী সামাজিক এবং মিডিয়া প্রভাব সহ একটি গল্প, যা ফ্রান্সে খুব শক্তিশালী বিতর্কের সূত্রপাত করেছিল। বিশেষ করে, 2009 সালের জুলাইয়ে, মার্সেইয়ের একজন প্রযুক্তিবিদ তার নিজের জীবন নেওয়ার আগে যে চিঠিটি রেখেছিলেন তা একটি সংবেদন সৃষ্টি করেছিল: "ব্যবস্থাপনা আমাকে আতঙ্কিত করে। আমি টেলিকমের কারণে আত্মহত্যা করি, অন্য কোনো কারণ নেই।"
আত্মহত্যার পাশাপাশি ট্রাইব্যুনাল তদন্ত করে আত্মহত্যার চেষ্টার 12টি ঘটনা এবং হতাশার কারণে অসুস্থতার 8টি ঘটনা. যদিও প্রাক্তন শীর্ষ ব্যবস্থাপনা একটি আপিল উপস্থাপন করবে, কোম্পানিটি, যাকে এখন অরেঞ্জ বলা হয়, পরিবর্তে ইউনিয়নগুলিতে শান্তির বার্তা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শুধুমাত্র আপিল ত্যাগ করেনি বরং তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য একটি পদ্ধতি খোলার জন্য নিজেকে উপলব্ধ করেছে। নিশ্চিত শিকার.
